সরকারি
বিভিন্ন তথ্য জনগণের মাঝে দ্রুততম মাধ্যমে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে
টেলিযোগাযোগ খাতে বিনা খরচের ‘টোল ফ্রি’ নম্বর চালুর উদ্যোগ নিয়েছে
বিটিআরসি। সম্প্রতি প্রকাশিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন কনস্যুমার প্রটেকশন
গাইডলাইনের খসড়ায় এই সেবা চালুর বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করেছে সংস্থাটি।
টেলিকম খাতের গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষার্থে তৈরি ঐ খসড়া নীতিমালায় অপারেটরগুলোকে মোট ৭ ধরনের এমার্জেন্সি টোল ফ্রি নম্বর লঞ্চ করতে বলা হয়েছে।
এগুলো হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স, হাসপাতাল, পুলিশ, দমকল, উপকূলীয় নিরাপত্তা বাহিনী (কোস্ট গার্ড), অভিবাসন সম্পর্কিত (ইমিগ্রেশন) ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বর্ডার গার্ড); টেলিকম সেবাদাতা কোম্পানিগুলোর এজন্য বিশেষায়িত টিম থাকতে হবে। সার্বক্ষণিক এই জরুরী নম্বর সেবা চালু ও রক্ষণাবেক্ষণে সরকার ও বিটিআরসির সাথে আলোচনার মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে কোম্পানিগুলো।
উন্নত বিশ্বে অনেক আগে থেকেই টোল ফ্রি জরুরী নম্বর বা এমার্জেন্সি কলিং সুবিধা চালু আছে। সাধারণত ৯১১ ও ১১২ নম্বরে জরুরী সেবা পাওয়া যায়। মোবাইল সেটে সিম কার্ড না থাকলেও জরুরী নম্বরে ডায়াল করা সম্ভব। টোল ফ্রি সেবা দেয়ার বিটিআরসি প্রজ্ঞাপন এখানে দেখুন।
টেলিকম খাতের গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষার্থে তৈরি ঐ খসড়া নীতিমালায় অপারেটরগুলোকে মোট ৭ ধরনের এমার্জেন্সি টোল ফ্রি নম্বর লঞ্চ করতে বলা হয়েছে।
এগুলো হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স, হাসপাতাল, পুলিশ, দমকল, উপকূলীয় নিরাপত্তা বাহিনী (কোস্ট গার্ড), অভিবাসন সম্পর্কিত (ইমিগ্রেশন) ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বর্ডার গার্ড); টেলিকম সেবাদাতা কোম্পানিগুলোর এজন্য বিশেষায়িত টিম থাকতে হবে। সার্বক্ষণিক এই জরুরী নম্বর সেবা চালু ও রক্ষণাবেক্ষণে সরকার ও বিটিআরসির সাথে আলোচনার মাধ্যমেই এগিয়ে যাবে কোম্পানিগুলো।
উন্নত বিশ্বে অনেক আগে থেকেই টোল ফ্রি জরুরী নম্বর বা এমার্জেন্সি কলিং সুবিধা চালু আছে। সাধারণত ৯১১ ও ১১২ নম্বরে জরুরী সেবা পাওয়া যায়। মোবাইল সেটে সিম কার্ড না থাকলেও জরুরী নম্বরে ডায়াল করা সম্ভব। টোল ফ্রি সেবা দেয়ার বিটিআরসি প্রজ্ঞাপন এখানে দেখুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন